Examine This Report on Nazrana Shilpigosthi

Examine This Report on Nazrana Shilpigosthi

Blog Article

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্যে,

লিরিকস বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: আহা, কি মায়াভরা গান । দেশ মায়ের গান । ৮

“ একটি ঐক্য ও শৃংখলাবদ্ধ জাতি হিসেবে আমাদের কাজ করে যেতে হবে।

উদীচী প্রযোজিত মঞ্চনাটক সমূহের মধ্যে নরক গুলজার, মিছিল, ধলা গেরামের নাম, অভিশপ্ত নগরী, চিরকুমার সভা, বিবাহ উৎসব,বৌ বসন্তি, শুভ্র তিমির, চিলেকোঠার সেপাই, বৌ বসন্তি ও হাফ আখড়াই প্রধান। পথনাটকগুলির মধ্যে রয়েছে আরও মানুষ চাই, দিন বদলের পালা, রাজা রাজা খেল, মাদারীর খেল, তেভাগার পালা, রাজাকারের প্যাঁচালী, স্বাধীনতার সংগ্রাম, ইতিহাস কথা কও, তাঁতাল, সংগ্রামই সুন্দর ইত্যাদি। এর মধ্যে “ইতিহাস কথা কও” গীতি আলেখ্যটি বাংলাদেশের হাটে মাঠে ঘাটে শত সহস্রবার পরিবেশিত হয়েছে।

Your browser isn’t supported any more. Update it to obtain the ideal YouTube knowledge and our most current characteristics. Learn more

আওয়ামিলীগের নেতাকর্মীরা বিএনপি হতে পারে......

“A servant’s ma‘rifah of his Lord is of two levels: To begin with, a general acquaintance which entails acknowledging, affirming and owning faith in Him: this sort of ma‘rifah is common to all believers. Next, a deeper style of ma‘rifah, or acquaintance, which results in hearts getting completely inclined to Allah: dedicated to Him; intimate with Him; at peace when remembering Him; staying shy of Him; and getting held in awe of Him. This is certainly the precise type of ma‘rifah all-around which the gnostics, or ‘årifun, revolve – as one of them remarked: “The bad men and women of this planet have departed from it with out xperiencing probably the most delightful detail in it.

এফ আই দীপু বলেছেন: দুর রাজামশাই, রাগ করো ক্যান! আমি তুমারে কইনাইতো। রবী ঠাকুরের নুনু মানে কবিতার কথা কইছি আমিও। ৯

বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী (সংক্ষেপে - উদীচী) হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সাংস্কৃতিক সংগঠন। ১৯৬৮ সালে বিপ্লবী কথাশিল্পী সত্যেন সেন উদীচী গঠন করেন। পরবর্তী সময়ে রণেশ দাশগুপ্ত, শহীদুল্লাহ কায়সার সহ একঝাঁক তরুণ উদীচীর সাথে সম্পৃক্ত হন।[১] জন্মলগ্ন থেকে উদীচী অধিকার, স্বাধীনতা ও সাম্যের সমাজ নির্মাণের সংগ্রাম করে আসছে। উদীচী ’৬৮, ’৬৯, ’৭০, ’৭১ সালে বাঙালির সার্বিক মুক্তির চেতনাকে ধারণ করে গড়ে তোলে সাংস্কৃতিক সংগ্রাম। এ সংগ্রাম গ্রাম-বাংলার পথে-ঘাটে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৭১ more info সালে উদীচীর কর্মীরা প্রত্যক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। দেশের সকল গণতান্ত্রিক, মৌলবাদবিরোধী ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামে এ সংগঠন বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে চলেছে। বর্তমানে সারাদেশে উদীচীর তিন শতাধিক শাখা রয়েছে। দেশের বাইরেও ছয়টি দেশে শাখা রয়েছে উদীচীর। ২০১৩ সালে এই সংঠনটি দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা একুশে পদক লাভ করে।[২]

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

প্রতি বছর ১০ টা লিখলেও তো ৪০০+ গান থাকত। ১৪

এতক্ষণ ধরে আমার লেখা কবিতা গুলো পড়ার জন্য। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।

স্বাধীন দেশের সেই সে পাখি হারিয়ে গেছে ভীড়ে